উপকারিতা:
- হজমে সহায়ক ও সহজেই পরিপাকযোগ্য।
- লো-ক্যালোরি, তাই স্বাস্থ্যসচেতনদের জন্য উপযুক্ত।
- বাজারের রাসায়নিকযুক্ত মুড়ির তুলনায় বেশি সুগন্ধি ও খাঁটি স্বাদের।
কেন দেশজ-এর মুড়ি আলাদা?
হাতে ভাজা মুড়ি – কোনোরকম মেশিন প্রসেসিং ছাড়া হাতে ভাজা হয়, তাই স্বাদ ও গুণগত মান অক্ষুণ্ণ থাকে।
শুদ্ধ ও প্রাকৃতিক – কোনো প্রিজারভেটিভ বা কৃত্রিম উপাদান নেই।
ঢেঁকি ছাঁটা চাল থেকে তৈরি – এতে ফাইবার ও পুষ্টিগুণ বেশি থাকে, যা সাধারণ মুড়ির তুলনায় স্বাস্থ্যকর।
চেনার উপায়:
- মুড়ির রং হালকা সোনালি এবং ঘ্রাণে খাঁটি ধান ভাজার সুবাস থাকবে।
- স্বাদে হালকা মিষ্টি ভাব থাকবে, যা রাসায়নিকমুক্ত মুড়ির বৈশিষ্ট্য।
- একদম ঝরঝরে ও মচমচে, বাজারের অতিরিক্ত ফেনাযুক্ত মুড়ির মতো নয়।
কোথায় ব্যবহার করা যাবে?
সকালের নাস্তা: দুধ, কলা বা গুড়ের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়।
বিকেলের নাস্তা: ঝালমুড়ি, চানাচুর-মুড়ি, কিংবা সরিষার তেলের সাথে খাওয়া যায়।
ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন: মোয়া, মুড়ির লাড্ডু, ক্ষীর ও পায়েসে ব্যবহার উপযোগী।
শিশু ও বয়স্কদের জন্য উপযুক্ত: সহজেই চিবানো ও হালকা হওয়ায় যেকোনো বয়সের মানুষের জন্য আদর্শ খাবার।
mdpappumia1997 –
“দেশজ” থেকে ১ কেজি *হাতে ভাঁজা বালাম চালের মুড়ি* অর্ডার করেছিলাম এবং সত্যিই বলতে হয়, পুরো অভিজ্ঞতাই ছিল দারুণ সন্তোষজনক।
মুড়ি ছিলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, ধূলা-মাটি বা অপ্রয়োজনীয় অংশ চোখে পড়েনি। মাশাআল্লাহ একদম মচমচে ও ফ্রেশ মুড়ি পেয়েছি।
ছোটবেলায় গ্রামের বাড়িতে যেভাবে মুড়ি খেতাম, ঠিক সেই স্বাদটাই পেয়েছি। শুধু ছোটবেলাটা ছিলো না🥲।
প্যাকেজিং ছিল যথেষ্ট মানসম্মত ও ভেতরের মুড়ি একদম অক্ষত অবস্থায় পৌঁছেছে। সময়মতো ডেলিভারিও পেয়েছি।
যারা স্বাস্থ্যকর, দেশি ও প্রিমিয়াম কোয়ালিটির মুড়ি খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি নিঃসন্দেহে সুপারিশযোগ্য😊।